দুষ্টু ছেলে হাসানের A+ পাবার গল্প ঃ পর্ব ০১)
হতাশা কমাতে গেলাম মাগীপাড়ায় মাগী চুদতে। ভাই, সেই বিপর্যস্ত হবার কথা আর কি বলবো। এমনিতে, ক্যাটরিনা, মনিকা বেলুচ্চি, এমনকি আমাদের ক্লাশের সবচেয়ে ছোট মাই-ওয়ালা মাইয়ার কথা চিন্তা করে মাল খেচতে গেলেও মুহুর্তের মধ্যে আমার বাড়া-মহারাজ একলাফে যেখানে ১২ ইঞ্চি খাড়া হয়ে যায়, সেখানে আমার ভাড়া করা ৩৫ বছরের মাগীটার হম্বিতম্বি দেইখা আমার বাড়া সেই যে শীতনিদ্রায় গেলো, আর খাড়ায় না। আমার ১০০টা টাকাই পুরা গচ্চা।
এদিকে পড়াশুনায়ও মন বসে না। এস্যাইনমেন্ট, পরীক্ষা কোনকিছুই ভালো হচ্ছে না। এদিকে ক্লাশে আমি বসি এক চিপায়। আমাদের এইবারের সেমিষ্টারে ক্লাশ নেয় দুইটা ম্যাডাম। একজনের নাম নোশিন ম্যডাম, আর একজনের নাম রিমা ম্যাডাম। দুইজনই নতুন জয়েন করছেন। যদিও দুই জনই বিবাহিত, তারপরও দুইজনেরই ফিগার,চেহারা যেকোন ছেলেকে আর্কিষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। ক্লাশের জাওরা পোলাপাইনগুলা প্রতিদিন দুই ম্যাডামরে চিন্তা কইরা মাল ফেলে। আমিও ব্যতিক্রম না। বিশেষ কইরা নোশিন ম্যাডামের প্রতি ছিলো আমার বিশেষ আসক্তি। নোশিন ম্যাডাম দেখতে একটু ছোটখাট হলেও ছিলেন ভীষন সেক্সি। খুব আকর্ষনীয় ফিগার। ফর্সা গায়ের রং। পাতলা ঠোট। আর খুব টাইট একজোড়া মাই। ম্যাডাম যখন হাত উচু করে হোয়াইটবোর্ডে লিখতেন, আমি তখন একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতাম ম্যাডামের সুডৌল মাই দুইটার দিকে। ম্যাডাম যখন এস্যাইনমেন্ট দেখতে আমার ডেস্কের কাছে আসতো, ম্যাডামের গরম নিঃশ্বাস আর শরীরের মিষ্টী ঘ্রাণ আমাকে পাগল করে দিত। ম্যাডাম যখন তার পাতলা ঠোটদুটি নাড়িয়ে নাড়িয়ে কথা বলতো, মনে হতো যেনো ওই ঠোটদুইটা কামড়িয়ে, চেটেপুটে একাকার করে দেই।
একদিন ম্যাডাম ক্লাশ নিচ্ছেন। আর আমার নতুন কেনা ফুজিতসু ল্যাপটপে চলছে YOUJIZZ’র নতুন কালেকশনগুলা। মনে মনে ম্যাডামকে আমি চেটেপুটে ভোগ করছি। মনের অজান্তেই হাত চলে গেলো ধোনে। ওইদিন আবার আমার দুইটা জাঙ্গিয়ার দুইটাই ভেজা থাকায় নিচে কিছু না পরেই চলে এসেছিলাম ক্লাশ করতে। আস্তে করে প্যান্টের জিপারটা খুলে খেচতে শুরু করলাম। আহহহ... কি ফিলিংস... ক্লাশের মধ্যে মাল খেচতেছি। ম্যাডাম পড়িয়ে যাচ্ছে কিভাবে যেকেনো ইনপুট থেকে অপটিমাইজড উপায়ে আউটপুট পাওয়া যায়... আমি মনে মনে বলতেছি, হেহ...এইটা তো খুব সোজা... অপটিমাইজড আউটপুটের (!) জন্য আমার মত জাঙ্গিয়া না পইরা আসলেই হইলো ..... এইদিকে আমি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে গেছি..... এখনই মাল বেরোবে আমার...আমি চোখমুখ বন্ধ করে খেচার গতি বাড়িয়ে দিলাম... এই মাল বেরুলো বলে...যখন আমি সুখের ঠিক চূড়ায় পৌছে গেছি, ঠিক সেই সময় হুট করে ম্যাডাম বলে উঠলো, “এই হাসান, তুমি চোখ বন্ধ করে আছো কেনো, ঘুমাচ্ছো নাকি??” ম্যাডামের কথায় আমি সৎবিৎ ফিরে পেলাম। কিন্তু, তখন তো আমার মাল বের হইছে অর্ধেক মাত্র। তাড়াতাড়ি আমি ধোনটা প্যান্টের ভেতরে ধুকিয়ে ফেললাম...বাকি মালটুকু পড়লো প্যান্টের মধ্যে। প্যান্টের একটা সাইড ভিজে গেছে... এইদিকে ম্যাডাম বললো...”হাসান, এইদিকে আসো...আমি যা বলছিলাম, তা তুমি এবার ক্লাশের সবাইকে বোঝাবে...তাহলেই বোঝা যাবে, তুমি ঘুমাচ্ছিলে কি না... ” আমি তো পড়লাম মহা বিপদে...একদিকে ম্যাডাম কি পড়াইছে, তার ‘ইনপুট-আউটপুট’ ছাড়া কিছুই শুনি নাই, অন্যদিকে আমার প্যান্টের একটা সাইড ভেজা। এমন অবস্থায় কারো যায়গা থেকে নড়ার কথা না। কি যেনো ভর করেছিলো সেদিন, সাহস করে এগিয়ে গেলাম ম্যাডামের সামনে। ম্যাডামের প্রথমেই চোখ পড়ল আমার প্যান্টের দিকে...”কি ব্যাপার, হাসান, তোমার প্যান্ট ভেজা কেনো???” আমি তড়িৎ উত্তর দিলাম, “ম্যাডাম, বাথরুমে পড়ে গিয়েছিলাম”। ম্যাডামের কোন ভাবান্তর হলো বলে মনে হলো না। তবে কি মনে করে যেনো বললেন, “ঠিক আছে, যাও। এর পর থেকে দেখে শুনে চলাফেরা করবে। আর ক্লাশের শেষে আমার রুমে দেখা করবে”। আমি বাধ্য ছেলের মত “ঠিক আছে, ম্যাডাম” বলে চলে আসলাম।
ক্লাশ শেষে আমি ভীরু ভীরু মনে গেলাম ম্যাডামের রুমে। রুমটাতে নোশিন ম্যাডাম আর রিমা ম্যাডাম - এই দুইজনই বসেন। আমি দেখলাম, রুমে এক নোশিন ম্যাডাম ছাড়া আর কেউ নেই...
[মাল খেচার জন্য অপেক্ষা করুন সামনের পর্ব পর্যন্ত...]